ঢাকা | বঙ্গাব্দ

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদার আপিল শুনানি শুরু

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ।
  • আপলোড তারিখঃ 20-11-2024 ইং |
  • নিউজটি দেখেছেনঃ 54476 জন
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদার আপিল শুনানি শুরু - ছবি: সংগৃহীত
ad728

ডেস্ক রিপোর্ট: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার আপিল শুনানি শুরু হয়েছে। বুধবার (২০ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়। প্রথম দিনের শুনানি শেষে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী বুধবার দিন ধার্য করেন আদালত।


আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ।


এর আগে গত ৩ নভেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য পেপারবুক নিজ খরচে তৈরির অনুমতি দেন হাইকোর্ট। খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পরে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কোনো অনুকম্পা চান না। তিনি আইনিভাবে মামলা নিষ্পত্তি করতে চান। একারণে আমরা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার সাজার রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত আপিল শুনানি করতে চাই। আপিল শুনানির জন্য আদালত আমাদের নিজ খরচ পেপারবুক প্রস্তুত করার অনুমতি দিয়েছেন।


২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একইসঙ্গে অন্য তিন আসামিকেও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দেন আদালত। খালেদা জিয়াসহ প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া ট্রাস্টের নামে কেনা কাকরাইলে ৪২ কাঠা জমি বাজেয়াফত করে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন খালেদা জিয়া।