ঢাকা | বঙ্গাব্দ

চরম শত্রুকে এবার পরম মিত্র বানাতে চাইছে রাশিয়া

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রুশ সংসদের আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিতে একটি আইনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন আইনপ্রণেতারা। এতে মস্কোর সন্ত্রাসী তালিকা থেকে গোষ্ঠীটিকে বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
  • আপলোড তারিখঃ 11-12-2024 ইং |
  • নিউজটি দেখেছেনঃ 109186 জন
চরম শত্রুকে এবার পরম মিত্র বানাতে চাইছে রাশিয়া - ছবি: সংগৃহীত
ad728

ডেস্ক রিপোর্ট: নিজেদের স্বার্থেই একসময়কার শত্রুকে বহু আগেই মিত্রতে পরিণত করেছে রাশিয়া। এবার যুক্তরাষ্ট্রকে চাপে ফেলতে সেই শত্রুকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিও দিতে চলছেন পুতিন। মনে করা হচ্ছে এতে করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনেকটাই চাপে পড়বে মার্কিন প্রশাসন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রুশ সংসদের আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিতে একটি আইনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন আইনপ্রণেতারা। এতে মস্কোর সন্ত্রাসী তালিকা থেকে গোষ্ঠীটিকে বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।


এতে বলা হয়েছে, রুশ সংসদের নিম্নকক্ষ ডুমাতে এ-সংক্রান্ত আইন পাসের পক্ষে মত দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এখন পর্যন্ত বিশ্বের কোনো দেশই তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি। তবে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই গোষ্ঠীটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে চীন ও রাশিয়া। এমনকি তাদের সঙ্গে নিয়মিত বাণিজ্যও করে যাচ্ছে বেইজিং ও মস্কো। গত জুলাইয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে তালেবানকে মিত্র বলে উল্লেখ করেছিলেন।


বর্তমানে নিজ নিরাপত্তার স্বার্থে আফগানিস্তানের সঙ্গে মিত্রতা করতে চাইলেও দেশটিতে রক্তক্ষয়ী ইতিহাস রয়েছে রাশিয়ার। ১৯৭৯ সালের ডিসেম্বরে দেশটিতে হামলা চালায় তৎকালীন সোভিয়েত বাহিনী। সে সময় মার্কিন সমর্থনপুষ্ঠ তালেবান যোদ্ধাদের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেন। এ যুদ্ধে প্রায় ১৫ হাজার সোভিয়েত সেনার মৃত্যু হয়।


এতে বলা হয়েছে, রুশ সংসদের নিম্নকক্ষ ডুমাতে এ-সংক্রান্ত আইন পাসের পক্ষে মত দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর এখন পর্যন্ত বিশ্বের কোনো দেশই তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি। তবে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই গোষ্ঠীটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে চীন ও রাশিয়া। এমনকি তাদের সঙ্গে নিয়মিত বাণিজ্যও করে যাচ্ছে বেইজিং ও মস্কো। গত জুলাইয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে তালেবানকে মিত্র বলে উল্লেখ করেছিলেন।


বর্তমানে নিজ নিরাপত্তার স্বার্থে আফগানিস্তানের সঙ্গে মিত্রতা করতে চাইলেও দেশটিতে রক্তক্ষয়ী ইতিহাস রয়েছে রাশিয়ার। ১৯৭৯ সালের ডিসেম্বরে দেশটিতে হামলা চালায় তৎকালীন সোভিয়েত বাহিনী। সে সময় মার্কিন সমর্থনপুষ্ঠ তালেবান যোদ্ধাদের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেন। এ যুদ্ধে প্রায় ১৫ হাজার সোভিয়েত সেনার মৃত্যু হয়।



notebook

জাবিতে বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে প্রেম বঞ্চিত সংঘের বিক্ষোভ মিছিল